এই মূল্যবান ওষুধাঁট প্রারশই ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। শ্রায্মোনয়া এবং রাসটক্সের দ্বারা যে সব অসুস্থতা নিরাময় করা যায় সেইরুপ অবস্থা বা লক্ষণে এই ঔষটিরও প্রয়োজন হতে পারে ; তবে এই ওষুধাঁটর বিশেষ নির্দ্রিষ্ট লক্ষণগুলোই এর প্রয়োগ নিরশে করে থাকে! পূর্বে রোগীর ডায়ারয়া বা পেটখারাপে ভোগার ইীতহাস এবং তার সঙ্গে বাত বা রিউম্যাটিক অবস্থা, হার্টের ইরিটেশন বা উত্তেজনা, এাঁপসট্যাকাঁসস বা নাক দিয়ে রন্তুপড়া, লালচে বা রন্তমি শ্রিত প্রত্রাব, মানাঁসক ভীত বা উদ্বেগ ও দেহের কম্পন প্রভৃতি লক্ষণ দেখা যেতে পারে। যে সব ক্ষেত্রে হঠাৎ ডায়রিয়া বন্ধ হয়ে গিয়ে উপরোন্ত লক্ষণগূলি দেখা দেয় সে সব ক্ষেত্রে আব্রোটেনাম প্রয়োগ করতে হবে । যে কোন অস্থি-সন্ধিতে বাত বা রিউম্যাটিজম: এর লক্ষণ হঠাৎ চাপা পড়ে হাশ্িব অসুখের তীব্রতা দেখা দিলে লিডাম, অরাম ও ক্যালামিক্লা র সঙ্গে এই ওষুধাঁটর লক্ষণে খুব মিল দেখা যায় । [শিশুদের ম্যারাস্মাস্ বা কৃশতায় এটি খুব ফলপ্র এবং প্রায়ই ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। এই ওষুধাটতে কূশতা “নম্নাঙ্গ থেকে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে উপরের দিকে বিস্তৃত হয়, যার ফলে মুখমণ্ডল সবচেয়ে শেষে আক্কান্ত হয় এবং এই লক্ষণটি লাইকোপোঁডম়াম, নেট্রাম মিউর এবং সোঁরনামএর ঠিক বিপরীত । প্রারাসর ক্ষেত্রে লক্ষণ অনহযায়ী ব্রায়োনিয়া বাবহারে বিফল হলে এই ওষূধাঁট তা সারাতে সক্ষম । এক মহিলা মততযুশয্যায় শুয়েছিলেন । তাঁর *বাসকচ্ট, উদ্বেগ, ঠাণ্ডা ঘাম ও হৃপণ্ডে বেদনা দেখা দিয়োছল এবং বন্ধু-বাম্ধবরা তাঁকে ঘিরে তরি মৃত্যুর অপেক্ষায় ছিলেন। রোগীকে দেখতে গিয়ে জানা গেশ ষে তিনি বেশ কয়েকমাস ধরে একাঁদকের হাঁটুতে বাতের কম্টে ভূর্গছলেন, তাঁকে ক্লাচের সাহায্যে চলাফেরা করতে হতে এবং বর্তমান অসুখের কয়েকদিন আগে তিনি বিশেষ একাঁট শলানমেন্ট বা মালিশ বাবহার করে দ্রুত আরোগা (2) লাভ করেন । আরোটেনাম প্রয়োগে এই মাহলা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন । এই ওষূধাঁ৯ পাকস্থলীতে ক্ষতযুন্ত বেদনা ও জ্বালা এবং সন্দেহজনক বমন করা অবস্থাকেও সারাতে সক্ষম হয়েছে । মেটাসটোসিস-, আর্োটেনামের একাঁট প্রধান বৌশঙ্টা। একটি আপাতরোগ থেকে অপর কোন রোগে পরিবর্তন ঘটলে এই ওষূধাঁট বিশেষভাবে স্মরণীয় । মাম্পস বা প্যারোটিডু গ্র্যান্ডের প্রধাহ থেকে অণ্ডকোষ বা স্তনে প্রদাহ পারবার্তিত হলে সাধারণত “কার্বোভেজ বা পালসোটিলায় তা সারানো যায়, কিন্তু এসব ওষুধ বিফল হালে -আ্যাব্রোটেনাম তা সারিয়েছে।
ডায়রিয়া বা পেটখারাপ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাবার পরে অর্শ এবং বাতের তর্ণ অবস্থার সঙ্গে যে কোন স্থান থেকে রন্তুপাত ঘটতে থাকলে স্বাভাবিক ভাবেই এই ওষ,ধঁটির কথা মনে করতে হবে। এই ওষুধের রোগী ঠাণ্ডা বায়ু ও ঠান্ডা জলো আবহাওয়ায় খুব সংবেদনশীল হয়ে থাকে । সে প্রায়ই পিঠের ব্যথায় কষ্ট পায় এবং লক্ষণগুলি রাত্রে বৃদ্ধি পেতে দেখা যায় । ছোট ছেলেদের হাইড্রোসিল এই ওষুধে নিরাময় করা যায় । শিশুদের নাভী থেকে রন্তপাত বন্ধ করতেও এই ওষুধাঁট সক্ষম । রোগী ডায়রিয়া অথবা কোম্ঠবন্ধতায় ভোগে; যাদের কোম্ঠবদ্ধতা আছে তারা প্রায়ই বাত বা রিউম্যাটিজম্ এ কষ্ট পায় কিন্তু যাদের ডায়রিয়া থাকে তারা অপেক্ষাকৃত ভাল থাকে, ডায়রিয়া বন্ধ হলেই তাদের কম্ট বেড়ে যায়। নেট্রাম সাল্ফ ও জিঙ্কাম এর মতই ডারারয়া থাকা অবস্থায় রোগী অনেক ভাল বোধ করে। দেহের বাভন্ন স্থানে, বিশেষত ডিম্বকোষ বা ওভারী এবং অস্থি সন্ধিতে তীব্র বেদনা এই ঔষধটির একটি প্রধান লক্ষণ ।